রবিবার, জুন ৮, ২০২৫
spot_img

মায়ের চোখে আনন্দ দুঃখ দেখে বড় হই আমরা- তাহমীদ ফাইয়াজ আহমেদ

(তাহমীদ ফাইয়াজ আহমেদ, সম্পাদক আঞ্চলিক নিউজ)
পৃথিবীর অনুভূতিগুলো কীভাবে অনুভব করতে হয় মা- তিনি শিখিয়েছেন । কিন্তু তার অনুভূতির খবর আমরা কতোটুকু রাখি!
মায়ের চোখে পৃথিবীর আনন্দ-দুঃখ দেখে দেখে বড় হই আমরা। তাই বলে, তার দুঃখ-কষ্টগুলো আমরা দেখতে পাই কি? আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে জীবন পার করা মানুষটার জীবনে যে কতো অপূর্ণ ইচ্ছে রয়ে যায়, তার খোঁজ কি কখও নিয়েছি?
‘মা’ সবসময় চেষ্টা করেন নিজের সাধ্য ছাড়িয়ে সন্তানকে পৃথিবীর সর্বোচ্চ সুখের চূড়ায়, সফলতার চূড়ায় নিয়ে যেতে। আর এই পথ পারি দিতে গিয়ে অবকাশ হয় না নিজের জন্য ভাবনার। যেন ‘মা’ মানেই সন্তানের জন্য সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়ার চিরায়ত উপ্যাখ্যান।
মায়েদের কাছে যখন জীবনের সাফল্যের উপলব্ধি জানতে চাওয়া হয়, তখন বারবার উঠে আসে সন্তানদের সাফল্যের তালিকা। নিজেদের অনেক ইচ্ছে পূর্ণতা পায়নি হয়তো, কিন্তু তাতে কী! একবিন্দু আফসোসও অনুভব করেন না এই অপূর্ণতায়। সন্তানের সুখ-ই যেন তাদের পূর্ণতা।
মাকে ভালবাসতে কোনো একটি নির্দিষ্ট দিন-ক্ষনের দরকার হয় না। তবু একটি দিন শুধু মা’র জন্য; না হয় একটি দিন মনে করিয়ে দিলাম, মা তুমিই আছো আমার পৃথিবীজুড়ে।
প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার পালন করা হয় বিশ্ব মা দিবস। এ হিসাব অনুযায়ী, আজ রোববার (১১ মে) সারা বিশ্বে পালন করা হচ্ছে মা দিবসটি। এই দিনটি মাকে বিশেষভাবে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানানোর দিন।
মা’কে অসম্ভব শক্তিতে পূর্ণ করে পৃথিবীতে পাঠান সৃষ্টিকর্তা নিজে। সেই ভালবাসার শক্তি পরিমাপ অথবা প্রকাশ অসম্ভব! তবু বলি মা তোমায় অভিবাদন। পৃথিবীর সকল মাকে অভিবাদন।
- Advertisement -spot_img
  • সর্বশেষ
  • পঠিত

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত